TSH Test: Understanding Thyroid Health

In the realm of thyroid health, the TSH test stands as a key diagnostic tool. Thyroid-stimulating hormone (TSH) plays a crucial role in regulating your thyroid gland, influencing various bodily functions. In this comprehensive guide, we’ll delve into the world of TSH testing, exploring its significance, interpretation, and implications for your overall well-being.

Understanding TSH: The Thyroid Regulator

The TSH test measures the level of thyroid-stimulating hormone in your blood. TSH is produced by the pituitary gland and acts as a messenger, instructing your thyroid gland to produce thyroid hormones—T3 (triiodothyronine) and T4 (thyroxine).

The Importance of TSH Levels

TSH levels serve as a barometer for your thyroid function. Understanding your TSH levels can provide insights into potential thyroid disorders and imbalances. Here’s what different TSH ranges indicate:

  • Normal Range: TSH levels between 0.5 and 5.0 milli-international units per liter (mIU/L) are generally considered normal.
  • Low TSH: A low TSH level may indicate hyperthyroidism—a condition where your thyroid produces excessive hormones.
  • High TSH: Elevated TSH levels may point to hypothyroidism—when your thyroid produces insufficient hormones.

Interpreting TSH Test Results

Correctly interpreting TSH test results requires a nuanced approach. Your healthcare provider considers factors such as your symptoms, medical history, and other thyroid hormone levels. A thorough evaluation ensures an accurate diagnosis and tailored treatment plan.

Implications for Thyroid Health

Understanding your TSH levels offers insights into your thyroid health and potential concerns:

  • Hyperthyroidism: Low TSH coupled with high T3 and T4 levels may indicate an overactive thyroid. Symptoms include weight loss, rapid heart rate, and anxiety.
  • Hypothyroidism: High TSH along with low T3 and T4 levels could signify an underactive thyroid. Fatigue, weight gain, and cold intolerance are common symptoms.

Taking Control of Your Thyroid Health

Maintaining optimal thyroid function involves proactive steps:

  • Regular Testing: Periodic TSH tests help monitor your thyroid health.
  • Nutrition: A balanced diet rich in iodine, selenium, and zinc supports thyroid function.
  • Stress Management: Chronic stress can affect thyroid function. Incorporate relaxation techniques into your routine.
  • Medication: If diagnosed with a thyroid disorder, follow your healthcare provider’s prescribed treatment plan.

FAQs About TSH Test

Q: Can TSH levels fluctuate?

A: Yes, factors like illness, medications, and pregnancy can influence TSH levels.

Q: Is fasting necessary before a TSH test?

A: Fasting is not typically required for a TSH test.

Q: Can TSH levels help with fertility?

A: Optimal thyroid function is important for fertility. Consult your healthcare provider for guidance.

Q: Are there other thyroid tests?

A: Yes, tests for T3, T4, and thyroid antibodies provide a more comprehensive assessment.

Conclusion

The TSH test is a window into your thyroid health, guiding healthcare professionals in evaluating your thyroid function. By understanding TSH levels, you empower yourself to take charge of your well-being, making informed decisions to support a healthy thyroid and overall vitality.

Disclaimer: This article is for informational purposes only and should not replace professional medical advice. Consult a qualified healthcare provider for personalized guidance and recommendations.

What is Hypothyroidism?

What is Hypothyroidism?

What is Hypothyroidism? হাইপোথাইরয়েডিজম কী?

Hypothyroidism or হাইপোথাইরয়েডিজম, যা অপ্রচলিত থাইরয়েড ডিজিজ নামেও পরিচিত এটি এমন একটি শর্ত যা রোগীর থাইরয়েড গ্রন্থিগুলি পর্যাপ্ত জটিল হরমোন তৈরি করে না।

থাইরয়েড গ্রন্থি দ্বারা প্রকাশিত হরমোনগুলি দেহের দ্বারা উত্পন্ন শক্তি ব্যবহার করে এবং এর কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে।
হাইপোথাইরয়েডিজম সাধারণত জেরিয়াট্রিক জনসংখ্যার মধ্যে পাওয়া যায় এবং এটি পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে উচ্চ হারে ধরা পড়ে। হাইপোথাইরয়েডিজম নির্ণয়ের পদ্ধতিটি রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে বা লক্ষণগুলি পর্যবেক্ষণ করে।
Symptoms of Hypothyroidism?  হাইপোথাইরয়েডিজমের লক্ষণ ও লক্ষণগুলি কী কী?

হাইপোথাইরয়েডিজমের লক্ষণগুলি কখনও কখনও সনাক্ত করা কঠিন, কারণ এগুলি
ব্যক্তি থেকে পৃথক পৃথক এবং রোগীর অবস্থার তীব্রতার উপর নির্ভর করে।
প্রধানত, এটি পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে যে হাইপোথাইরয়েডিজমের লক্ষণগুলি
সময়ের সাথে আরও প্রকট হয়।
যদিও এই রোগটি জেরিয়াট্রিক জনসংখ্যা এবং মহিলাদের মধ্যে আরও প্রাসঙ্গিক,
তবে যে কেউ হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত হতে পারে। শিশু, শিশু এবং
কিশোর-কিশোরীদেরও হাইপোথাইরয়েডিজম ধরা পড়ে।
হাইপোথাইরয়েডিজমের 5 সাধারণ লক্ষণ:
হাইপোথাইরয়েডিজমের লক্ষণগুলি প্রাথমিক পর্যায়ে সবেমাত্র লক্ষণীয়;
তবে ক্লান্তি এবং ওজন বৃদ্ধি সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ।
তবে ক্রমবর্ধমান বয়স বিবেচনা করে এই উপসর্গগুলি উপেক্ষা করা হয়।
তবে বিপাক হ্রাসের সাথে লক্ষণগুলি আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে।
হাইপোথাইরয়েডিজমের কয়েকটি সাধারণ লক্ষণ নিম্নরূপ:
  • হরমোনজনিত সমস্যা যেমন হতাশা, ঋতুস্রাব পরিবর্তন, ঘাম হ্রাস এবং অন্যান্য।
  • ত্বকের সমস্যা যেমন শুষ্ক ত্বক, সংবেদনশীল ত্বক, চুল পড়া, শুষ্ক চুল এবং অন্যান্য।
  • যৌথ সমস্যা যেমন জয়েন্টগুলিতে শক্ত হওয়া এবং ব্যথা হওয়া, পেশীর দুর্বলতা, ব্যথা এবং কোমলতা।
  • ঠান্ডা লাগা
  • কোলেস্টোরেল  বৃদ্ধি হওয়া

হাইপোথাইরয়েডিজমের কারণ কী?

হাইপোথাইরয়েডিজম সাধারণত থাইরয়েডাইটিসের কারণে হয় (থাইরয়েড গ্রন্থির প্রদাহ)।
হাইপোথাইরয়েডিজমের অন্যান্য কারণগুলি হ’ল
  • অটোইমিউন ডিজিজ,
  • ঘাড়ের অঞ্চলে রেডিয়েশন থেরাপি,
  • তেজস্ক্রিয় চিকিত্সা,
  • কিছু ওষুধের ব্যবহার,
  • থাইরয়েড সার্জারি,
  • ডায়েটে সামান্য আয়োডিন গ্রহণ,
  • গর্ভাবস্থা,
  • পিটুইটারি গ্রন্থির ক্ষতি,
  • হাইপোথ্যালামাসের ব্যাধি।
হাইপোথাইরয়েডিজমের নির্ণয়:
হাইপোথাইরয়েডিজম দুটি প্রাথমিক পদ্ধতি দ্বারা নির্ণয় করা হয়:
  • চিকিত্সার মূল্যায়ন এবং
  • রক্ত ​​পরীক্ষা।
চিকিত্সা মূল্যায়নে, স্বাস্থ্যসেবা পেশাদাররা একটি সম্পূর্ণ শারীরিক চেক-আপ
করবেন এবং রোগীকে ক্লান্তি, দুর্বলতা, হতাশার মতো লক্ষণগুলি সম্পর্কে
জিজ্ঞাসা করতে পারেন যা তারা পর্যবেক্ষণ করছেন।
একটি রক্ত ​​পরীক্ষা কেবল হাইপোথাইরয়েডিজম নির্ধারণের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
হাইপোথাইরয়েডিজম নির্ণয়ের জন্য থাইরয়েড-উত্তেজক হরমোন বা টিএসএইচ পরীক্ষা নির্ধারিত হয়।
টিএসএইচ পরীক্ষা থাইরয়েডের কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে এবং রক্তে টিএসএইচ স্তর
বুঝতে সহায়তা করে। যদি টিএসএইচ স্তরটি উচ্চতর দিকে থাকে,
তবে সম্ভবত রোগী হাইপোথাইরয়েডিজমে ভুগছেন।

হাইপোথাইরয়েডিজমের জন্য ডায়েটটি কী হওয়া উচিত?

স্বাস্থ্যসেবা পেশাদাররা রোগীদের টিএসএইচ স্তর বজায় রাখার জন্য
হাইপোথাইরয়েডিজম ডায়েট পরিকল্পনায় কিছু পরিবর্তন করার পরামর্শ দেন।
ডায়েট পরিকল্পনার কয়েকটি সুপারিশ নিম্নরূপ:
সুষম এবং স্বাস্থ্যকর ডায়েট খাওয়া (ফলমূল, শাকসব্জী, চর্বিযুক্ত
প্রোটিন (মাছ, হাঁস-মুরগি, চর্বিযুক্ত মাংস), দুগ্ধ এবং পুরো শস্যের
ভাল ভারসাম্য সহ কম চর্বিযুক্ত ডায়েট খাওয়া)
ক্যালোরি গ্রহণের উপর একটি চেক রাখুন; ওজন বৃদ্ধি রোধের জন্য অংশ নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজনীয়।
কোন খাবার এড়ানো উচিত?
হাইপোথাইরয়েডিজম ধরা পড়ে, রোগীরা উচ্চ ক্যালরিযুক্ত থাকার
কারণে গাইট্রোজেন এবং উচ্চ-প্রক্রিয়াজাত খাবার যুক্ত খাবার এড়াতে পারবেন।

হাইপোথাইরয়েডিজম থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অন্যান্য কিছু খাবার নিম্নরূপ:

হট ডগ, কুকিজ, কেক এবং অন্যান্য বেকারি এবং ভাজাজাতীয় পণ্যগুলির
মতো উচ্চতর প্রক্রিয়াজাত খাবারগুলি উচ্চ ফ্যাটযুক্ত এবং মিষ্টিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন
অন্যান্য পরিপূরক সহ থাইরয়েড ওষুধ সেবন এড়িয়ে চলুন।
এছাড়াও, কোনও ব্যক্তির কয়েকটি খাদ্য আইটেমের ব্যবহার সীমিত করা উচিত কারণ
তারা যখন প্রচুর পরিমাণে খাওয়া হয় তখন তারা থাইরয়েড গ্রন্থি ট্রিগার করতে পারে:
  • সয়া-ভিত্তিক পণ্যগুলি যেমন সয়া দুধ, তোফু এবং অন্যান্য।
  • নাশপাতি, স্ট্রবেরি, পীচ এবং অন্যান্য হিসাবে ফল।
  • পানীয় যেমন অ্যালকোহল, গ্রিন টি, কফি এবং অন্যান্য।
  • শাকসব্জী যেমন পালংশাক, বাঁধাকপি, ব্রকলি এবং অন্যান্য।
সুতরাং হাইপোথাইরয়েডিজমে আক্রান্ত রোগী রক্তের টিএসএইচ স্তর নিয়ন্ত্রণে রাখতে
উপরের উল্লিখিত খাবার এড়াতে পারবেন।
Brain Stroke

Brain Stroke

স্ট্রোক কি?

Brain Stroke ( মস্তিষ্কের আঘাত)

যে ভাবে আমাদের ধমনীতে ফ্যাট জমে ব্লকেজ হ্য়, হাটের অক্সিজেন আর পুষ্টি সরব্রাহ না হঅয়ার ফলে হার্ট attack হয়, ঠিক সেই ভাবেই ব্রেনে অক্সিজেন ও পুষ্টি সরব্রাহ না হওয়ার ফলে সেরিব্রাল attack হয় কিন্তু স্ট্রোক মানে হার্ট attack নয়।

সেরিব্রাল Attack কেই স্টোক বলে।

আনেকে স্টোক শুনলে heart attack এ সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন।

মনে রাখবেন হার্ট অ্যাটাক কে স্টোক বলে না।

ব্রেনে যখন attack হয় তখন তাকে স্টোক বলে।

অনেক সময় ব্রেন attack ও বলা হয়।

হার্ট attack আর সেরিব্রাল স্টোকের লক্ষন সম্পুর্ন আলাদা।

তাছাড়া সেরিব্রাল স্টোকের যেমন পক্ষাঘাত হওয়ার আশঙ্কা, হার্ট attack সেটা থাকে না।

এই রোগটা সাধারণত চল্লিশের পরে বেশি দেখতে পাওয়া যায়।

রিঙ্ক ফ্যাক্টর / কি কারনে হয়?

১। উচ্চ রক্ত চাপ ( Hypertension)
২। সেডেন্টারি লাইফ স্টাইল ( Sedentary life style)
৩। ব্লাড সুগার ( Diabetes)
৪। ব্লাড লিপিড
৫। ব্লাড কোলেস্টেরল ( Cholesterol).
৬। বেশি লবণ খাওয়া।
৭। ধূমপান বা মদ খাওয়া।

কি কি লক্ষন দেখা দেয়?

১। অজ্ঞান হয়ে যায়।
২। কথা জড়িয়ে যায়।
৩। হাত পায়ে জোর কমে যায়
৪। হাত পায়ে সাড়া পায় না ( Paralysis).
৫। বিশেষ করে একটু আগে ঠিকঠ্যাক কথা বলছিলেন, হঠাত কথায় অসংলগ্নতা দেখলে সাবধান হওয়া দরকার। স্টোক হলে কারো সঙ্গে সঙ্গেই প্যারালাইসিস হয়ে যেতে পারে।
৬। স্টোক যন্ত্রনাহীন তবে কারও কারও অপ্ল মাথার যন্ত্রনা হয়।

সেরিব্রাল ইস্কিমিয়া ও সেরিব্রাল হেমারেজ কি?

সেরিব্রাল ইস্কিমিয়া –

ব্রেনের অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ করে বিভিন্ন ধমনী। তাতে ফ্যাট জমে ব্লকেজ হতে পারে। তখন রক্ত সরবরাহে বাধা পড়ে। উদাহরন- ধরন একটা ড্রেন। তার ড্রেনেজ ঠিক নেই। পলি জমেছে। জলপ্রবাহে বাধা পড়ছে। এক সময় সেই ড্রেনের নীচের দিকের কিছু কিছু এলাকা জল সরবরাহ হতে পারবে না। ঠিক তেমনি ঘটে সেরিব্রাল ইস্কিমিয়ার ক্ষেত্রে। ধমনীতে ব্লকেজ হলে সেই ধমনী ব্রেনের যে এলাকাকে সরবরাহ করছে সেই এলাকা সরবরাহ কম পাবে। আর যদি ক্লট আটকে দেয় তাহলে একদমই ব্লাড পাবে না।

সেরিব্রাল হেমারেজ-

আর যদি ওই ধমনীর ভেতরের প্রেসার হঠাত খুব বেড়ে যায়, তবে অনেক সময় ধমনীর দুবর্ল প্রাচীর ছিড়ে রক্ত রেরিয়ে ব্রেনের একটা জায়গাকে প্লাবিত করে দিতে পারে। একে বলে সেরিব্রাল হেমারেজ। আর যে রক্ত হেমারেজ হয়ে রক্তের জমাট বাধে তাকে বলে হেমাটোমা।

কি কি করবেন?

সেরিব্রাল স্টোকের ক্ষেত্রে কোনও যন্তনা থাকে না বলে চিকিৎসা শুরু হতে দেরি হয়ে যায়। প্যারালাইসিস হলে আলাদা। না হলে অন্যান্য অস্বস্তির সময় রোগী বা তার আত্বীয়রা ভাবেন নিজে নিজে ঠিক হয়ে যাবে। অথচ যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করা যায় রোগীর সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা তত বেশী। তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু হলে পরে প্রতিবন্ধকতার আশঙ্কা অনেকটাই কমে।তাছাড়া দেরি হলে অনেক সময় প্রানের আশঙ্কা থাকে।

স্টোক হওয়ার আগে কি কি করা দরকার—-

আমাদের দেশে সেরিব্রাল স্টোক হওয়ার জেনেটিক প্রবনতা বেশি। তবে রিস্ক ফ্যাক্টর কমানো ও লাইফ স্টাইল পালটানোর মাধ্যমে এই অসুখকে অনেক টাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। স্টোক হওয়ার পরে তো সাবধানে থাকা দরকার বটেই, আগে থেকে যা অল্প সমস্যা দেখা দিলেই সর্তক হলে অনেক সুবিধা।

১। শারীরিক পরিশ্রম করা খুব দরকার।
২। ওবেসিটি, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, আর তার জন্যেও শারীরিক পরিশ্রম করা দরকার।
৩। নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। হাটতে পারলে সব থেকে ভাল।
৪। সুষম খাবার খাওয়া খুব দরকার। বিশেষ করে শাকসবজি, ফলমুল, চল্লিশের পরে বিশেষ করে পারিবারিক ইতিহাস থাকলে রেট মিট ও ফ্যাট ফুড কম খাওয়াই ভালো।
৫। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৬। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৭। ব্লাড লিপিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৮। একেবারেই ধুমপান করা বা তামাকের নেশা চলবে না।
৯। মনকে স্টেস মুক্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে।
১০। চল্লিশের পরে, নিয়মিত ব্লাড সুগার, প্রেসার, লিপিড ইত্যাদি মাপান। পারিবারিক ইতিহাস থাকলে ফ্যামিলি ফিজিসিয়ানের পরার্মশ অনুযায়ী আরো আগে শুরু করতে পারেন।

স্টোক হয়ে থাকলে রেগুলার চেক আপ আর নিয়মিত হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়া দরকার।

১২। অব্যশই চিকিৎসক এত পরার্মশ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করবেন।

Dr. Md Asraul Hoque
BHMS ( Cal.) MD ( Hom.) Psychiatry
Chamber: Pratima Apartment
41/49, J K Sanyal Road
Near IDBI Bank, Malda
Mobile:: 9733148960

Why Covid-19 Vaccine So Important?

Why Covid-19 Vaccine So Important?

COVID-19 এর ভ্যাকসিন নিয়েও অনেক প্রশ্ন ?

হ্যাঁ আমারও মনে Covid-19 নিয়ে অনেক প্রশ্ন হয়েছিল!
আমি অনেক খোঁজাখুঁজি করে কিছু সমাধান পেয়েছি|

আজকে আমি এই সমাধান গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করছি|

আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস হয়তো আপনার অনেক প্রশ্নের সমাধান পেতে সহায়তা করতে পারে।

আজকের আলোচনায় আমরা COVID-19 এর সম্পর্কে কয়েকটি প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে চর্চা করব।

  • COVID-19 এর ভ্যাকসিন কেন এত প্রয়োজনীয়?
  • COVID-19 ভ্যাকসিন সম্পর্কে অনেক কিছু শুনেছি তাই ভ্যাকসিন নেওয়া টা কি সুরক্ষিত?
  • ভ্যাকসিন নেওয়ার কত সময় পর থেকে আমাদের শরীরে কোভিদ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে?
  • ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কি কি সমস্যা হতে পারে এবং তার কি প্রতিকার?
  • ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে কি শরীরের ইমিউনিটি চেক করার কোন ব্যবস্থা আছে এবং ভ্যাকসিন দেওয়ার পরে আমাদের শরীরের ইমিউনিটি কতটুকু বর্ধিত হয়েছে তা কি টেস্ট করা যায়?

 

COVID-19 এর ভ্যাকসিন কেন এত প্রয়োজনীয়?

আজ সমগ্র বিশ্বের সাথে সাথে আমাদের দেশেও Covid-19 এর মতো ভয়াবহ প্রাদুর্ভাবের সম্মুখীন হচ্ছে।

এমতাবস্থায় আমাদের কি করা উচিত সেটা নিয়ে বিশেষজ্ঞ বিজ্ঞানীরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন সেটা হলো ভ্যাকসিন দেওয়া।

ভ্যাকসিন নিয়ে লোকমুখে শোনা যাচ্ছে তা আমি এবং আপনার পক্ষে যাচাই করা কি সম্ভব?

এই মহামারীর সময় আমরা কি গুজব নিয়ে চর্চা করবো?
না কিভাবে Covid-19 থেকে বাচা যায় সেটা নিয়ে চিন্তা করব?

আসুন আমরা সে বিষয়ে একটু আলোচনা করে দেখি।

বিশেষজ্ঞরা সে ব্যাপারে কি বলেন বাকি পরামর্শ দেন সেটাও আমাদের জানা উচিত।

COVID-19 ভ্যাকসিন নেওয়ার কেন এত প্রয়োজনীয় ? সে ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের কি মতামত?

সহজ কথায় বলতে গেলে COVID-19 ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে যাদের COVID-19 সংক্রমণ হয়েছে তারা কিন্তু গুরুত্ব ভাবে  ইনফেক্টেড হয়নি।

আক্রান্ত হওয়ার পরে তারা খুব কম সময়ে সুস্থ হয়ে উঠেছে এবং তাদের নেগেটিভ রেজাল্ট এসেছে।

যেহেতু Covishiedl, CoVeccine  আপনাকে সম্পূর্ণরূপে এই COVID-19 থেকে প্রতিরোধ করতে না পারলেও  আপনাকে খুবই থেকে বাঁচতে যথেষ্ট হবে সহায়তা করতে পারে।

তাই আমরা সকলকে ভ্যাকসিন দেওয়া অত্যন্ত দরকারি। অবহেলা না করে সময়মতো আমরা ভ্যাকসিন টা নিয়ে নিতে হবে।

 

COVID-19 ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক কিছু দেখেছি তারপরও কি আমরা ভ্যাকসিন নেব সেটা নেওয়া কি সুরক্ষিত?

সোশ্যাল মিডিয়ার ভূমিকা নিয়ে যদি আমরা আলোচনা করি তাহলে দেখতে পাব সোসিয়াল মিডিয়া আমাদেরকে  ভালো মন্দ ও অনেক কিছু দেখার সুযোগ করে দিয়েছে?

এটা আমাদের উপরে নির্ভর করে আমরা ভালোটা রাখব না  মন্দটা রাখবো?

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাওয়া তথ্যের মধ্যে মধ্যে জ্ঞানী ব্যক্তিদের পরামর্শ আমরা পেয়েছি কিন্তু আমরা সেদিকে নজর দেইনি।
মানুষ হিসাবে আমাদের সকলের একটি অভ্যাস আছে যে ভালো কথা মনে থাকেনা।

আমাদের চলার পথে অনেক ভালো কাজ করা মানুষ দেখে থাকি কিন্তু সেই সকল মানুষের কাছ থেকে আমরা নিজে কিছু শিখার চেষ্টাও করি না এবং অন্য কাউকে সে ব্যাপারে অনুপ্রাণিত করতে চাইনা।

COVID-19 এর ব্যাপারে কত শত শত ডাক্তার এবং চিকিৎসক সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রোগ্রাম করেছেন আমরা কি সেটা মনে রাখতে পেরেছি নানা আমরা সবাই ভুলে গিয়েছি।

আমাদের শুধু মনে আছে ভ্যাকসিনের ব্যাপারে কে কি ধরনের উল্টো কথা বলেছে সেগুলো!

আমরা কিন্তু সেই সেই কথাগুলো কে সব সময় মনে করে দেই।
যে কথাগুলো আমাদেরকে ভ্যাকসিন নিতে উৎসাহিত করে না।

আচ্ছা আমাকে একটা কথা বলেন তো আমাদেরকে ভ্যাকসিন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যে বা যাহারা ভুল তথ্য দিয়েছে তাদের যোগ্যতা বা নির্ভরযোগ্যতার বিষয়ে আপনার কাছে কি কোন তথ্য ভিত্তিক দলিল প্রমাণ আছে।

তাই আমার মতে এই সময়ে গুজব শোনা গুজবে কান দেওয়ার সময় নয় এই সময় হচ্ছে ভ্যাকসিন নেওয়ার সময় কিভাবে সহজে এবং সময়মতো ভ্যাকসিন দেওয়া যায় সেই ব্যাপারে আমাদেরকে সকলকে চিন্তা করতে হবে।

ভ্যাকসিন নেওয়ার কত সময় পর থেকে আমাদের শরীরে ইমিউনিটি বর্ধিত হবে বা প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে উঠবে?

এই প্রশ্নটি সাধারণত আমাদের সকলের মনে মনে এসেছে।
যার সঠিক উত্তর দেওয়া অনেক কঠিন।

চিকিৎসকদের মতে ভ্যাকসিনের প্রথম প্রশ্ন আর দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে আপনার শরীরের ইমিউনিটি ডেভলপ হতে আরম্ভ করবে এবং দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর থেকে ডিউরেশন অফ ইমুনিটি বর্ধিত
হবে।

তবে আমাদের সকলকে একটি কথা মনে রাখতে হবে যে ভ্যাকসিন আমাদের কতদিনের জন্য ইউনিটি বুস্টার হিসেবে কাজ করবে সে বিষয়ে বৈজ্ঞানিকরা এখনো কোনো নির্ণয় আসতে পারেননি।

দেখা গিয়েছে যে একটি ভ্যাকসিনের প্রতিরোধক্ষমতা ভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে ভিন্ন হয়।
একই ভ্যাকসিন একাধিক ব্যক্তির শরীরে একই ধরনের প্রতিরোধ ক্ষমতা বর্ধিত করবে সেটা কিন্তু কখনো সম্ভব হয়না কারো কারও বা কম সময়ে বেশি ইমিউনিটি গড়ে ওঠে আর কারো বা কম পরিমাণ ইমিউনিটি হলেও বেশি সময়ের জন্য শরীরে অবস্থান করে।

আমরা সাধারণত দেখতে পাই যে একই ঔষধ সকল রোগের ক্ষেত্রে সমানভাবে কাজ করে না।

তাই একই ভ্যাকসিন সকল ব্যক্তির ক্ষেত্রে সমপরিমাণ প্রতিরোধ ক্ষমতার জোগান দিতে পারেনা।

 

 

এখন বাজারে যে ভ্যাকসিন এর অভাব দেখা দিয়েছে তাই প্রথম এবং দ্বিতীয় ভ্যাকসিন এর মধ্যকার ব্যবধান কত দিনের হওয়া উচিত?  বেশি দিনের ব্যবধান হলে কি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে?

দুটি ভ্যাকসিন এর মধ্যকার কতদিনের interval হবে সে ব্যাপারে গবেষকদের অনেক কথা রয়েছে।

সর্বশেষ গবেষণা অনুসারে দেখা যায় যে Covid-19 এর প্রথম ভ্যাকসিন নেওয়ার পর দ্বিতীয় ভ্যাকসিন এর মধ্যকার যত বেশি দিনের গ্যাপ  হবে তত ভালো ভাবে প্রথম ভ্যাকসিনটি আপনার শরীরের রেস্পন্ড করবে।

প্রথম ভ্যাকসিন নেওয়ার পর থেকে আপনার শরীরে কোভিদ এন্টিবডি তৈরি হতে আরম্ভ করবে এবং দ্বিতীয়টি নেওয়া পর্যন্ত আপনার শরীরে যদি একটা নির্দিষ্ট দিনের ব্যবধান বা দূরত্ব থাকে তবে গবেষকদের মতে উৎপাদিত এন্টিবডির স্তর ২০ শতাংশ  থেকে প্রায় 300 শতাংশ পর্যন্ত উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

সুতরাং যখন আপনি আপনার দেহকে প্রথম ভ্যাকসিন এর পরে একটু বর্ধিত সময় দেবেন তখন দ্বিতীয় ভ্যাকসিন আপনার দেহে আরো ভালোভাবে এন্টিবডি প্রস্তুত করিতে পারিবে।

আপনি যদি নির্ধারিত দিনে দ্বিতীয় ব্যক্তি মিস করে থাকেন তবুও চিন্তা করার কিছু নেই।
আপনি আবার ভ্যাকসিনটি নিয়ে নিতে পারেন।
কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে যে আপনার দ্বিতীয় ব্যাক্তিটি যেন 12 মাসের মধ্যে নিয়ে নিতে পারেন।

ভ্যাকসিন নেওয়ার পর কি কি সমস্যা হতে পারে এবং তার কি কোন প্রতিকার এর দরকার হয়?

হ্যাঁ, সবার মনে এই একই আতঙ্ক?

সাধারণত আমরা দেখেছি যে একটি টিকা নেওয়ার পরে আমাদের শরীরে একটু প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।

ছোট আমরা দেখতে পাই যে তাঁদের বাল্য বয়সে নেওয়া টিকাগুলো একটু হালকা জ্বর নিয়ে আসে।

এই ছোট বাচ্চাদের জ্বর আসলে কি আমরা আতঙ্কিত হয়ে যাই?

প্রয়োজনবোধে আমরা একটু জ্বরের ঔষধ দিয়ে দিতে পারি।

একইভাবে Covid-19 এর ভ্যাকসিন এর ক্ষেত্রেও আপনার দেহে একটু জ্বর আসতে পারে জ্বর আসতে পারে।

এই জ্বর আসলে কি আপনি সাধারণত আতঙ্কিত হয়ে যাবেন না না আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই ।

দুদিন তিন দিনের মধ্যে এই জ্বরটা সেরে যাবে আর যদি সেরে না যায় তাহলে একটু প্যারাসিটামল বা জ্বরের একটু সাধারণ ঔষধ নিয়ে নিলে হয়ে যায়।

আমাদের সবার মনে একটি প্রশ্ন জাগে যে আমার Covid-19 প্রতিরোধের কতটুকু ক্ষমতা আছে?

এন্টি বডি টেস্ট করার কোন ব্যবস্থা আছে?

ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে আমার শরীরে অ্যান্টিবডি কিরকম এবং ভ্যাকসিন দেওয়ার পরে কি এন্টি বডি বর্জিত হয়েছে কতটুকু বর্ধিত  হয়েছে সেটা কি কোন টেস্টের মাধ্যমে নির্ণয় করা যায়?

আমার মনে হয় প্রশ্ন আপনাদের মনে বারবার উদয় হচ্ছে যেরকম আমার মনে হয়েছিল।
আমরা খুব সহজভাবে দেখে নিতে পারি যে আমাদের শরীরে কোভিদ প্রতিরোধ করার জন্য কতটুকু এন্টিবডি আছে।

ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে দেখে নিতে পারি আমাদের এন্টিবডির পরিমাণ এবং ভ্যাকসিন নেওয়ার পরেও সেটা দেখে নিতে পারি।

SRL Diagnostic’s Spike Antibody Test.

SRL ডায়গনস্টিক এর  স্পাইক এন্টিবডি টেস্ট:- 
এটি হলো একটি বিশেষ ধরনের টেস্ট সে টেস্টি একজেক্টলি আপনার শরীরে কতটুকু এন্টি বডি আছে সেটা নির্ণয় করে দিতে পারে।

 

এই টেস্টের বিষয়ে নিচে দেওয়া হল এবং এই এই টেস্ট আপনি SRL ডায়গনস্টিক এর পাতারকান্দি সেন্টারে করে নিতে পারেন।

যদি এখনই এই বিষয়ে বিশদভাবে জানতে চান তাহলে এই নিচে দেওয়া ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন।

Contact No: 8822082991

SRL ডায়গনস্টিক এর পাতারকান্দি সেন্টারের বিশেষ সুবিধা হল রোগীর বাড়ি থেকে স্যাম্পল কালেকশনের ব্যবস্থা ও অনলাইনে বুকিং করা যায় এবং অনলাইনে রিপোর্ট পাওয়া যায়।

 

What is Dehydration? Symptoms-Effects and Preventions

ডিহাইড্রেশন মানে কি?

যখন আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় জলীয় পদার্থের পরিমাণ কম হয়, কোন ধরনের রোগের কারণে বা কম পরিমাণে জল পান করার জন্য, তখনই দেহাইড্রেশন এর সমস্যা দেখা দেয়। ফলে আমাদের শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে জলীয় পদার্থ না থাকায় অন্যান্য ফ্লুইড গুলো শরীরে যথার্থভাবে কাজ করিতে পারেনা।

সেই অবস্থায় যদি শরীরের প্রয়োজনীয় জলীয় পদার্থের পরিমাণ বর্ধিত করা না হয় তখন তাকে ডিহাইড্রেশনের অসুবিধাগুলো শুরু হয়।
যেকোনো বয়সের মানুষ ডিহাইড্রেশনের সমস্যা সম্মুখীন হতে পারে কিন্তু বিশেষ করে কম বয়সী বাচ্চা এবং বয়স্ক লোকের ডিহাইড্রেশন হলে সেটা কিন্তু অনেক জটিল হতে পারে।

সাধারণত বাচ্চাদের মধ্যে একটি কমন লক্ষণ দেখা যায় যখন ডিহাইড্রেশন এর প্রভাব হয় যে তারা খুব ঘন ঘন বমি করে এবং অনেক ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে ।

প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে সাধারণ তো ওদের শরীরে জলীয়  পদার্থের পরিমাণ কম থাকে বা কোন সময় দেখা যায় কোন ঔষধ প্রয়োগ করার ফলেও প্রাপ্তবয়স্কদের শরীরে জলীয়  পদার্থের অভাব বা ডিহাইড্রেশন দেখা দে।

তাই দেখা যায় ছোট খাটো অসুস্থতার যেমন ফুসফুস বা মূত্রথলি  ইনফেকশন প্রাপ্তবয়স্কদের কে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় ফেলে দিতে পারে ।

তাছাড়াও ডিহাইড্রেশন সমস্যা যেকোনো বয়সের লোকের মধ্যে হতে পারে যখন শরীরে জলীয় পদার্থের পরিমাণ কম হয়। বিশেষ করে গরমের দিনে জল পান কম করা এবং অধিক পরিশ্রম করার ।

ডিহাইড্রেশন থেকে বাঁচার উপায় কি?

সাধারণত দেখা যায় যদি দেহাইড্রেশন এর পরিমাণ কম হয় অল্প মাত্রায় ডিহাইড্রেশন হলে বেশি করে জল পান করলে বা তরল পদার্থ জুস ইত্যাদি সেবন করলে অনেক সময়ে ডিহাইড্রেশন এর সমস্যা  অনেকটা কমে যায়। কিন্তু জটিলভাবে ডিহাইড্রেশন হলে কিন্তু মেডিসিন না নেওয়া পর্যন্ত আপনার সমস্যার সমাধান কখনো হবে না।

ডিহাইড্রেশনের লক্ষণসমূহ:

সাধারণত দেখা যায় যে তৃষ্ণার্ততা যথেষ্ট রিলায়েবল লক্ষণ হিসেবে দেখা দেয় না প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে। কারণ প্রাপ্তবয়স্করা অনেক বেশি পরিমাণে ডিহাইড্রেটেড হওয়ার পরেও তৃষ্ণা বোধ করে না।

তাই এটা অনেক প্রয়োজনীয় যে আপনি গরমকালে জলের পরিমাণ বেশি নিতে হবে এবং যখন আপনি অসুস্থ থাকবেন তখন কিন্তু অনেক বেশি পরিমাণে জল পান করতে হবে।

বয়সের তারতম্যতার উপর ও অনেক সময় দেখা যায় ডিহাইড্রেশনের লক্ষণগুলো পৃথক পৃথকভাবে দেখা দেয়।

শিশু এবং বাচ্চাদের মধ্যে কি কি লক্ষণ দেখা যেতে পারে।

১. জিব্বা এবং ঠোঁট শুকনো থাকবে।
২. অশ্রু আসবে না অনেক সময় কান্নার  পরে অশ্রু আসবেনা।
৩. ড্রাইভারগুলো দু-তিন ঘণ্টা শুকনো থাকবে।
৩. ফেকাশে চক্ষু এবং গাল গুলো একটু সাদা সাদা হয়ে যাওয়া।
৪. অস্থিরতা এবং যন্ত্রণাবোধ করা।

বড়দের ক্ষেত্রে ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ কি হতে পারে?

১. যথেষ্ট পিপাসা।
২. কম পরিমাণের প্রস্রাব হওয়া।
৩. প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হয়ে যাওয়া।
৪. শরীরে অবসাদ ভাব।
৫. মাথা ঘুরানো।
৬. কথাবার্তায় গড়বড় বা বিভ্রান্তি হুয়া।

ডিহাইড্রেশন হলে কখন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হয় বা ডাক্তার দেখাতে হয়।

১. ডায়রিয়া হওয়ার একদিন বা তার থেকে বেশি সময় অতিক্রম হয়ে যাওয়া
২. অশান্তি এবং যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা ঘুম কম হয়ে যাওয়া এবং সক্রিয়তার অভাব দেখা দেওয়া ।

আমাদের শরীরে ডিহাইড্রেশন কেন হয় তার কি কি কারণ হতে পারে।
অনেক সময় দেখা যায় যে আপনি জল কম পরিমাণে পান করছেন আপনার হয়তো অসুস্থতা বোধ হচ্ছে বা আপনি খুব ব্যস্ত অনেক সময় দেখা যায় ভালো পানীয় জল না থাকার কারণে একটু পরে পান করব বলেও আমরা অনেক সময় দেরী করে দেই অনেক সময় যাত্রায় থাকি কোন জার্নিতে থাকা অবস্থায় বা কোন বিশেষ কাজে থেকে আমরা জল পান করা ভুলে যাই।

ডিহাইড্রেশনের প্রধান কারণগুলো হচ্ছে:

১. ডায়রিয়া বা বমি হওয়া: অনেক সময় দেখা যায় হঠাৎ করে যথেষ্ট পরিমাণে ডায়রিয়া হচ্ছে এবং অনেক বমি হচ্ছে যার জন্য শরীরের পদার্থের পরিমাণ কম হয় ইলেক্ট্রোলাইট কম হয়ে যায় যার জন্য আমাদের শরীরে ডিহাইড্রেশন হয়ে থাকে।

২. জ্বর এর কারণেও ডিহাইড্রেশন হতে পারে: শরীরে জলের পরিমাণ অনেক বৃদ্ধি হলে ডিহাইড্রেশনের পরিমাণ অনেক সময় বিক্রি হতে দেখা যায়। যদি আপনার ঘনঘন ডায়েরি হচ্ছে এবং বমি হচ্ছে এবং সাথে জ্বরও আছে তখন কিন্তু আপনার দেহাইড্রেশন এর পরিমাণ অনেক বেশি হয়ে যেতে পারে।

৩. বেশি পরিমাণে শরীর ঘামতে থাকলে: যখন আমাদের শরীর ঘামে তখন শরীরের জলীয় পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে আসে। যদি আপনার অনেক বেশি ঘামার অভ্যাস থাকে তাহলে কিন্তু আপনার জলের পরিমাণ কমবে এবং আপনি সঙ্গে সঙ্গে যদি পানীয় দ্রব্য জুস ইত্যাদি পান না করেন তাহলে কিন্তু আপনি ভীষণভাবে ডিহাইড্রেটেড  হয়ে যেতে পারে গরমের সময়ে বা আর্দ্র আবহাওয়ায় কিন্তু আমাদের শরীরে অনেক বেশি সুয়েটিং  হয় যার জন্য আমাদের শরীরের জলীয় পদার্থের পরিমাণ কম হয়।

৪. অধিক প্রস্রাব: অনেক সময় মানুষের শরীরে ডায়াবেটিস থাকার কারণে প্রস্রাব কন্ট্রোল করা যায় না এবং সেই অবস্থায় যদি ডায়াবেটিস বা সুগারের ঔষধ না খেয়ে সুগার কন্ট্রোল না করে থাকেন তবে যথেষ্ট পরিমাণে প্রস্রাব হয়। এবং আপনার শরীরে জলীয় পদার্থ এর অভাব দেখা দেয় এবং ডিহাইড্রেশনের সমস্যা সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে।